সজল
,                              সদ্য সংবাদ:

বৃহস্পতিবার, ১৬ মার্চ, ২০১৭

মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৬

স্বাস্থ্য বাতায়ন এসডিজি অর্জনে সহায়ক হবে

প্রথম আলো কার্যালয়ে গতকাল গোলটেবিল আলোচনায় বক্তব্য দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। ডানে মুঠোফোনে ফেসবুক লাইভ করছেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ। বাঁয়ে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন l ছবি: প্রথম আলোপ্রথম আলো কার্যালয়ে গতকাল গোলটেবিল আলোচনায় বক্তব্য দেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম। ডানে মুঠোফোনে ফেসবুক লাইভ করছেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ। বাঁয়ে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন l ছবি: প্রথম আলো


তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত অনেক দূর এগিয়ে গেছে। দরিদ্র ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সামনে অপার সম্ভাবনা নিয়ে এসেছে স্বাস্থ্য বাতায়ন ১৬২৬৩। আট মাসে ১৩ লাখের বেশি মানুষ এর সেবা নিয়েছেন। সঠিকভাবে স্বাস্থ্য বাতায়ন ব্যবহার করা সম্ভব হলে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন করা সম্ভব হবে।
গতকাল সোমবার ‘স্বাস্থ্য বাতায়ন ১৬২৬৩: উন্নয়নের লক্ষ্যে জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে অংশগ্রহণকারী বিশেষজ্ঞরা এ কথা বলেন। রাজধানীর কারওয়ান বাজারের নিজস্ব কার্যালয়ে এই বৈঠকের আয়োজন করে প্রথম আলো। এতে সহযোগিতা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, সিনেসিস আইটি লিমিটেড এবং ইউকেএআইডি। বৈঠকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, পরিচালক, গবেষক এবং উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেন, স্বাস্থ্য খাতে বাংলাদেশের অগ্রগতি এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে মডেল হিসেবে আন্তর্জাতিক মহলে স্বীকৃতি পেয়েছে। তথ্যপ্রযুক্তি বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে গেছে। কাজ করলে কিছু ভুল হবে। এ ক্ষেত্রে চাপ অনেক বেশি। তবে স্বাস্থ্য খাতের উন্নতি করতে সরকারের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই।
স্বাস্থ্য বাতায়ন সম্পর্কে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দরিদ্র ও প্রান্তিক মানুষ ফোন করে স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে। তবে এই সেবাকে শুধু চমকপ্রদ হিসেবে প্রচার করলেই হবে না। সেবার মান বাড়াতে হবে। সঠিক পরামর্শ দিতে হবে।
দেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি ব্যবহারের অগ্রগতি বর্ণনা করে অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ বলেন, ১৬২৬৩ নম্বরে ফোন করে স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার বিষয়টি একেবারে নতুন অভিজ্ঞতা। শুরুর পর থেকে গত আট মাসে এখান থেকে ১৩ লাখের বেশি মানুষের সেবা পাওয়ার বিষয়ও গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্য বাতায়নের পরিচিতি বাড়ানো বা স্বাস্থ্য খাতে যেকোনো ধরনের প্রযুক্তি সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন প্রতিমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, স্বাস্থ্যের উন্নতিতে প্রযুক্তি ব্যবহার করে বাংলাদেশ পুরস্কৃত হয়েছে। তিনি বলেন, প্রতিবেশী শ্রীলঙ্কা বা দূরের যুক্তরাষ্ট্রে মাথাপিছু স্বাস্থ্য ব্যয় যথাক্রমে ১০০ এবং ১২ হাজার ডলার। বাংলাদেশে সেই ব্যয় ২৭ ডলার। মাথাপিছু কম ব্যয় করেও বাংলাদেশ স্বাস্থ্য খাতে অনেক উন্নতি করেছে।
অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন সিনেসিস স্বাস্থ্যের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজামউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ডাক্তারের পরামর্শ, হাসপাতাল ও ডাক্তারের তথ্য, অ্যাম্বুলেন্সের তথ্য, জরুরি পরামর্শ, অভিযোগ গ্রহণের জন্য ১৬২৬৩ নম্বরটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর চালু করেছে আট মাস আগে। এতে আর্থিক সহায়তা দিয়েছে যুক্তরাজ্য সরকারের দাতা সংস্থা ইউকেএইডি। এই স্বাস্থ্য বাতায়ন কেন্দ্রে ২৪ ঘণ্টা চিকিৎসাসেবা ও পরামর্শ পাওয়া যায়। প্রতিদিন ৪৫ জন চিকিৎসক ও ১৫ জন তথ্যদাতা কাজ করেন। গত আট মাসে ১৩ লাখের বেশি কল এসেছে এই নম্বরে। ৮০ শতাংশ কল আসে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে। ১০ শতাংশ চায় তথ্য। ৮ শতাংশ কল জানতে চায় এই কেন্দ্রের উদ্দেশ্য। ১ দশমিক ২ শতাংশ কল অভিযোগ করে। আর শূন্য দশমিক ৮ শতাংশ কল আসে অ্যাম্বুলেন্স-সেবার জন্য।
অনুষ্ঠানের সভাপতি ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিয়ে, পোস্টার লাগিয়ে, আরও নানা পন্থায় স্বাস্থ্য বাতায়ন সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করার চেষ্টা করা হয়েছে। মূল উদ্দেশ্য, মানুষ যেন ১৬২৬৩ নম্বরে ফোন করে। গত আট মাসে কিছু সীমাবদ্ধতা চিহ্নিত হয়েছে। উদ্যোক্তারা ও কর্মীরা শিখছেন। আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা পেলে এই কেন্দ্র থেকে বহু ধরনের সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।
আড়াই ঘণ্টার এই বৈঠক সঞ্চালনা করেন প্রথম আলোর পরামর্শক সম্পাদক কামাল আহমেদ। আলোচনায় অংশ নিয়ে স্বাস্থ্য অর্থনীতি বিভাগের মহাপরিচালক আসাদুল ইসলাম বলেন, এ পর্যন্ত যে কাজ হয়েছে তার মূল্যায়ন হওয়া দরকার। এই কেন্দ্রে ফোন করার পর মানুষের চাহিদা বাড়ছে। চাহিদা যেন পূরণ হয়, সেদিকে নজর রাখতে হবে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান বলেন, স্বাস্থ্য বাতায়ন থেকে যাঁরা পরামর্শ দেন, তাঁদের ওষুধের নাম উচ্চারণ করার সময় সতর্ক থাকতে হবে, যেন যিনি ফোন করেছেন তিনি ঠিক ওষুধটি পান। বিটিআরসির মহাপরিচালক (ই অ্যান্ড ও) ইকবাল আহমেদ বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে সবচেয়ে এগিয়ে স্বাস্থ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয়। তিনি বলেন, এই কেন্দ্রে অনেকেই অনেক কারণে ফোন করেন। সেসব তথ্য সংরক্ষিত হচ্ছে। সেই তথ্য বিশ্লেষণ করে নতুন কিছু পাওয়া যাবে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান স্বাস্থ্য বাতায়নের উদ্যোগকে অনন্য বর্ণনা করে বলেন, এই কাজের মূল্যায়ন দরকার। পাশাপাশি এখানে যাঁরা কাজ করেন, তাঁদের প্রশিক্ষণও দরকার। পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন বলেন, স্বাস্থ্য বাতায়নের প্রচারে মন্ত্রণালয়ের অধীন জনবলকে কাজে লাগাতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি মোস্তফা জামান বলেন, আত্মহত্যার প্রবণতা ও তামাক নিয়ন্ত্রণে এই বাতায়নকে ব্যবহার করা যেতে পারে।
একাধিক আলোচক বলেন, এই সেবাকে টেকসই করতে হলে যাঁরা পরামর্শ দিচ্ছেন, তাঁদের দক্ষ হতে হবে। ফোনে যেসব সেবার কথা বলা হয়, সেই সেবা যেন মানুষ পায়। না হলে মানুষ বিরক্ত হবে।
আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআর,বি) শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান শামস-এল-আরেফিন বলেন, এই কেন্দ্রে কারা ফোন করছে, কেন ফোন ফোন করছে, তার মূল্যায়ন দরকার। কী উদ্দেশ্যে এই কেন্দ্র করা হয়েছে এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে এই কেন্দ্র কী ভূমিকা রাখবে, তা দেখতে হবে। বাংলাদেশ ব্রেস্ট ফিডিং ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন এস কে রায় কেন্দ্রের অপার সম্ভাবনা আছে উল্লেখ করে বলেন, এই কেন্দ্র থেকে রোগ প্রতিরোধ, পুষ্টি, অসংক্রামক ব্যাধি—এসব বিষয়ে মানুষকে বেশি তথ্য দিতে হবে। বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অ্যালাইভ অ্যান্ড থ্রাইবের কান্ট্রি ম্যানেজার জেবা মাহমুদ সারা দেশের ইউনিয়ন তথ্যকেন্দ্রের সঙ্গে স্বাস্থ্য বাতায়নের সংযোগ ঘটানোর কথা বলেন। ইউএনএফপিএর বিশেষজ্ঞ উপদেষ্টা সৈয়দ আবু জাফর মোহাম্মদ মুসা স্বাস্থ্য বাতায়নকে স্বাস্থ্যসেবার মূলধারায় আনার পরামর্শ দিয়ে বলেন, এই কেন্দ্র থেকে নারীর প্রতি সহিংসতা, কিশোরী স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা এসব বিষয়ে পরামর্শ দিতে হবে।
আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতির মহাসচিব এস এম শফিউজ্জামান বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে স্বাস্থ্য খাত সঠিকভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য বাতায়নের উদ্দেশ্যও সফল হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, এমআইএসের পরিচালক নাজিমুন নেসা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে পরিচালক (পিএইচসি) জাহাঙ্গীর আলম, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের পরিচালক (এমসিএইচ সার্ভিসেস) মোহাম্মদ শরীফ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) সায়না তাহমিন, এই অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসাশিক্ষা) মো. আবদুর রশিদ, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের পরিচালক খন্দকার শহিদুল গনি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিকল্পনা ও গবেষণা) রাশেদুন্ নেছা, নিপসমের পরিচালক বাইজিদ খুরশিদ রিয়াজ, এটুআই কর্মসূচির জাতীয় পরামর্শক মোহাম্মদ আশরাফুল আমিন, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনালের স্বাস্থ্য পরামর্শক ইখতিয়ার উদ্দিন খন্দকার।

খবরের বাকি অংশ

বুধবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

চমেক হাসপাতালে ক্যাম্পাস নির্মাণে জটিলতার কথা বললেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী

মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখছেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক
চমেক হাসপাতালে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস নির্মাণে জটিলতা রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস’্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
প্রতিমন্ত্রী গতকাল সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের শাহ আলম বীর উত্তম মিলনায়তনে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় একথা বলেন।
চমেক হাসপাতালে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস নির্মাণের যৌক্তিকতা তুলে ধরার লক্ষ্যে বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) চট্টগ্রাম শাখা এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।
কিন’ চমেক হাসপাতালে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস নির্মাণে জটিলতার কথা জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী এ নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত দিতে পারেননি। বরঞ্চ সংশয়ের কথা শুনালেন বিএম নেতাদের।
স্বাস’্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘চট্টগ্রাম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়গা সিলেকশন নিয়ে জটিলতা রয়েছে। যা আমি এখানে এসে বুঝলাম। আমি মনে করি, একটা প্রতিষ্ঠান হবে যেটা যেখানে হওয়া উচিত সেটা সেখানেই করা উচিত।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ইউনিভার্সিটির বিষয়ে যেখানে গবেষণা হবে, যেখানে শিক্ষা দেওয়া হবে, যেখানে ডিগ্রি দেওয়া হবে, যেখানে প্র্যাকটিসের বিষয় আছে, ট্রেনিংয়ের বিষয় আছে। এসব বিষয় মাথায় রাখতে হবে।’
চমেক হাসপাতালে প্রস্তাবিত মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়গার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এ জায়গাটা আমি ঘুরে দেখিছি। কিন’ এ জায়গাটা খোলা না। অনেকগুলো আবাসিক ভবন ও স’াপনা রয়েছে। এখানে অনেক লোক বসবাস করে। এ বিষয়টি নিরসনের ব্যাপার রয়েছে। কারণ নতুন ভবন করতে হলে পুরাতন ভবনগুলো আগে ভেঙ্গে ফেলতে হবে। যদি সরকার অনুমোদন দেয় এসব স’াপনা সরিয়ে ফেলার জন্য। একটা নতুন ভবন করতে গেলে অনেক সময়ের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে কিছু আইনও আছে। তো সে হিসাবে কিছুটা দেরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জায়গা সিলেকশনের উপযোগিতা নিয়ে সবার মতামতের প্রয়োজন রয়েছে। স’ানীয় নেতৃবৃন্দের সাথেও এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করার প্রয়োজন রয়েছে।’
চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন, স্বাস’্য অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. মো. এহতেশামুল হক চৌধুরী, বিএমএ চট্টগ্রাম শাখার সভাপতি ডা. মো. মুজিবুল হক খান, সাধারণ সম্পাদক ডা. মোহাম্মদ শরীফ, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. মো.ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী প্রমুখ।

খবরের বাকি অংশ

মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

চট্টগ্রামে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ।। দেশে এত বেশি সিজারিয়ান অপারেশন কাম্য নয়


আজাদী প্রতিবেদন ।।
চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘আমাদের সীমাবদ্ধতা অনেক। তাই যা আছে তা দিয়েই মানুষের সর্বোচ্চ সেবা দিয়ে যেতে হবে। নো কমপ্লেইনজাস্ট ডু ইট।’ স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের অধীন চট্টগ্রামের কর্মকর্তা ও স্টেকহোল্ডারদের সমন্বয়ে বিভাগীয় এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন। পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উদ্যোগে গতকাল চট্টগ্রাম নগরীর একটি রেস্টুরেন্টে আয়োজিত এ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী আরো বলেনদেশের সরকারি হাসপাতালগুলোতে এক লাখ চিকিৎসক দরকার। কিন্তু আছে বড়জোর ২০ থেকে ৩০ হাজার। একই ভাবে যেখানে আড়াই লাখ নার্স প্রয়োজন সেখানে আমাদের রয়েছে মাত্র ২৪ হাজার। তাই সংকট তো থাকবেই। এই সংকট নিয়েই আমাদের কাজ করতে হবে। মানুষকে সেবা দিয়ে যেতে হবে।
নানা সীমাবদ্ধতা ও সংকট থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ মা ও শিশু মৃত্যুর হার কমিয়ে এলজিইজি পুরস্কার লাভ করেছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেনএটা আমাদের জন্য সৌভাগ্যের ব্যাপার। এই অর্জন আপনাদের বদৌলতেই। তবে এখানেই শেষ নয়। বরং সামনে আরো বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে। আমাদেরকে ইউএসডিজি পুরস্কারও লাভ করতে হবে। এর জন্য আমাদের একটি মহা-পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে হবে। মা ও শিশু মৃত্যুর হার আরো কমিয়ে আনতে হবে। চিকিৎসকদের উদ্দেশ্য করে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী বলেনবিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মান অনুযায়ী সিজারিয়ান অপারেশন ১৫ শতাংশের বেশি হওয়ার কথা নয়। কিন্তু দেশে ৬০/৭০ শতাংশের বেশি সিজারিয়ান অপারেশন। এটা কাম্য নয়। তাছাড়াবিভিন্ন সংকট ও সীমাবদ্ধতা দেখিয়ে অনেকে সরকারি হাসপাতালে সিজারিয়ান অপারেশন করেন না। কিন্তু পার্শ্ববর্তী ক্লিনিকে ঠিকই করছেন। ওই সেবাটুকু সরকারি হাসপাতালে দিলে সাধারণ মানুষ সুবিধাটুকু পেতো। চিকিৎসকদের সব সময় ব্যবসায়িক মনোবৃত্তি পরিহার করা উচিত বলেও মন্তব্য করেন স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেনের সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বিএমএ-চট্টগ্রামের সভাপতি ডামুজিবুল হক খানডিজিএফপি পরিচালক ও বিএমএচট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক ডামোহাম্মদ শরীফপরিবার-পরিকল্পনা চট্টগ্রাম বিভাগের পরিচালক মুহাম্মদ নূরুল আমিনস্বাস্থ্য দফতরচট্টগ্রামের পরিচালক ডামোআলাউদ্দিন মজুমদারচট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিকআব্দুল জলিলজবি জর্জ,শংকর রঞ্জন সাহা ও ডাউম্মে জাহান আসমা।
ডাফাহমিদা সুলতানার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মাঝে আরো উপস্থিত ছিলেন চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল খোন্দকার শহিদুল গণিবিএমএচট্টগ্রামের যুগ্ম সম্পাদক ডাফয়সাল ইকবালচমেক হাসপাতাল গাইনি বিভাগের প্রধান ডাশাহনারা চৌধুরীপরিবার পরিকল্পনা চট্টগ্রামের উপ-পরিচালক ডারুকন উদ্দিনচট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডাআজিজুর রহমান সিদ্দিকী প্রমুখ। এছাড়াও চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জেলার সিভিল সার্জন ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা এতে অংশ নেন।
- See more at: http://www.dainikazadi.org/details2.php?news_id=1715&table=february2016&date=2016-02-15&page_id=1&view=0#sthash.4X7wmQll.dpuf

খবরের বাকি অংশ

টেকনাফে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের মাঠ কার্যক্রম পরিদর্শন


টেকনাফ, ১৬ জানুয়ারি, এবিনিউজ : আজ শনিবার পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের সদ্য নিযুক্ত মহাপরিচালক মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসাইন কক্সবাজার পরিদর্শন করতে এসে টেকনাফের পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। তিনি কক্সবাজার থেকে ১১.৪৫ মিনিটে রওনা দিয়ে মেরিন ড্রাইভ রোড দিয়ে মাঠ কার্যক্রম পরিদর্শনের মধ্য দিয়ে ০২.৩০ মিনিটে টেকনাফ পৌঁছেন। পোঁছার পর সেন্ট্রাল রিসোর্টে তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শ্রুতি পূর্ণ চাকমা, সূর্যের হাসি ক্লিনিকের ক্লিনিক ম্যানেজার অজয় কুমার চৌধুরী এবং মেরী স্টোপস ক্লিনিকের ক্লিনিক ম্যানেজার তাতু বড়ুয়া।
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসাইন পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে জানান, টেকনাফের জনসাধারন বর্তমানে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা বিষয়ে অনেক সচেতন হয়েছে। এই ধারাবাহিকতা ঠিক রাখার জন্য মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের কাজে আরো মনোযোগী হওয়ার জন্য গুরত্বারোপ করেন ও পরিশেষে তিনি সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

এবিএন/শনি-১ম/সারাদেশ/অমিত বণিক/মুস্তাফিজ/রাজ্জাক

খবরের বাকি অংশ

পোশাক শ্রমিকরা পাচ্ছেন জš§ নিরোধক সামগ্রী


জসিম উদ্দিন বাদল : তৈরি পোশাক শ্রমিকদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা ও প্রজনন সম্পর্কে তাদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে জš§ নিরোধক সামগ্রী বিতরণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এর আওতায় শ্রমিকদের মাঝে জš§নিরোধক বড়ি, কনডম ও ইনজেকশন বিতরণ করা হবে।
তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএ, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর ও এনজেন্ডার বাংলাদেশ- এই তিনটি প্রতিষ্ঠান এক যোগে এ কাজ করবে। এ উপলক্ষ্যে মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বিজিএমইএ কার্যালয়ে ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
এতে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের পক্ষে মহাপরিচালক মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসাইন (এনডিসি), বিজিএমইএ’র পক্ষে এর সহসভাপতি (অর্থ) মোহাম্মদ নাছির এবং এনজেন্ডার বাংলাদেশের মায়ের হাসি-২’র প্রকল্প পরিচালক ড. আবু জামিল ফয়সাল চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, তৈরি পোশাক খাতে ৪০ লাখ শ্রমিক কাজ করে। এদের ৭০ শতাংশই হচ্ছে নারী শ্রমিক। এদের অধিকাংশই সক্ষম দম্পতি। কিন্তু তারা সরকারি হাসপাতাল বা কমিউনিটি ক্লিনিকে গিয়ে প্রজণন স্বাস্থ্য সেবা নিতে পারেন না।
এ কর্মসূচির মাধ্যমে পোশাক শ্রমিকদের সচেতন করা এবং তাদের মধ্যে প্রয়োজনীয় জš§ নিরোধক সামগ্রী বিতরণ করবে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের ফিল্ড সার্ভিস ডেলিভারি প্রোগ্রাম। যা বিতরণ করা হবে বিজিএমইএ’র মাধ্যমে। আর এই সমাগ্রী ব্যবহার পদ্ধতি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেবে এনজেন্ডার বাংলাদেশ।
গর্ভধারণ করলে চাকরি হারাতে হতে পারে, এমন আশঙ্কায় অনেকে অনিরাপদ উপায়ে গর্ভপাত করাতে গিয়ে যে মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকির মুখে পড়েন। এই কর্মসূচি সেসব পরিস্থিতি এড়াতে এবং নিরাপদ প্রজনন স্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে।
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসাইন বলেন, তৈরি পোশাক কারখানায় সাধারণত প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে নারী শ্রমিকেরা আসেন। তারা প্রজনন ও স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন নয়। প্রজনন সংক্রান্ত সমস্যাগুলো সচরাচর ডাক্তারদের সঙ্গে আলোচনা করেন না। বিভিন্ন ক্লিনিকে অদক্ষদের মাধ্যমে গর্ভপাত ঘটান। এতে তারা নানাবিধ ক্ষতির সম্মুখীন হন। এ উদ্যোগের মাধ্যমে এই সমস্যা নিরসন হবে। আগামী দু-এক বছেরের মধ্যে এর সফলতা পাওয়া যাবে।
মোহাম্মদ নাছির বলেন, পোশাক শ্রমিকদের কল্যাণে বীমা সুবিধাসহ সব ধরনের সুবিধা দিয়ে আসছে বিজিএমইএ। সে ধারাবাহিকতায় তাদের স্বাস্থ্য ও প্রজনন নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এ উদ্যোগ।

খবরের বাকি অংশ

মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

জনাব মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন, এনডিসি (অতিরিক্ত সচিব) মহাপরিচালক পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর

জনাব মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন, এনডিসি 
(অতিরিক্ত সচিব)
মহাপরিচালক
পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর

জনাব মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন এনডিসি গত ১০/০১/২০১৬ ইং তারিখে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন। 

তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের একজন অতিরিক্ত সচিব। জনাব হোসেন বিসিএস ১৯৮২ ব্যাচের কর ক্যাডারের কর্মকর্তা। বর্তমান পদে যোগদানের পূর্বে তিনি নিপোর্ট (ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব পপুলেশন রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং) এর মহাপরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। 

তিনি গোপালগঞ্জ জেলা (তৎকালীন মহকুমা) সদরে সহকারী কমিশনার ও ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণের মধ্য দিয়ে বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ১৯৮২ বিশেষ ব্যাচের সদস্য হিসেবে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। পরবর্তীতে ১৯৮২ নিয়মিত ব্যাচের সদস্য হিসেবে বিসিএস (ট্যাকসেশন) ক্যাডারে যোগদান করেন। সহকারী কর কমিশনার হিসেবে চট্টগ্রাম, ফেনী, কক্সবাজার ও কুমিল্লায় দায়িত্বপালনের পর উপ-কর কমিশনার, যুগ্ম কর কমিশনার এবং অতিরিক্ত কর কমিশনার হিসেবে ঢাকার বিভিন্ন কর অঞ্চলে দায়িত্ব পালন করেন। জনাব মোহাম্মদ হোসেন ২০০১ সালের জানুয়ারি মাসে উপ-সচিব হিসেবে মূলধারার প্রশাসনে যোগদান করেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে রাষ্ট্রাচার উপ-প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর ২০০২ এর অক্টোবর থেকে ২০০৪ এর আগষ্ট পর্যন্ত জাকার্তায় বাংলাদেশ দূতাবাসে কাউন্সেলর এর দায়িত্ব পালন করেন। আগষ্ট ২০০৪ এ যুগ্ম-সচিব হিসেবে পদোন্নতির পর তিনি প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে কর্মরত ছিলেন। তিনি ২০০৫ সালে এনডিসি কোর্স সম্পন্ন করেন। ২০০৫ এর ডিসেম্বর থেকে ২০০৯ এর সেপ্টেম্বরে অতিরিক্ত সচিব হিসেবে পদোন্নতির পূর্ব পর্যন্ত বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ে যুগ্মসচিব হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি জানুয়ারি ২০১০ থেকে অক্টোবর ২০১৪ পর্যন্ত বাংলাদেশ দূতাবাস ওয়াশিংটন ডি সি তে মিনিষ্টার (ইকনমিক) পদে দায়িত্ব পালন করেন। 

জনাব মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন ১৯৫৭ সালে নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার সেরাজনগর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম আবদুল মান্নান ও মাতার নাম সাকিনা আখতার খাতুন। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক জনাব মোহাম্মদ হোসেন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড ও যুক্তরাজ্যের ব্র্যাডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং সিঙ্গাপুর সিভিল সার্ভিস কলেজসহ দেশী-বিদেশী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা/প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। 

কর্মসূত্রে তিনি বিশ্বের সকল মহাদেশের ত্রিশটিরও অধিক দেশে সম্মেলন, প্রশিক্ষণ ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। জনাব হোসেন একজন ক্রীড়ানুরাগী এবং সফল সংগঠক। বই পড়া এবং দেশভ্রমণ তাঁর প্রিয় বিষয়। 

পারিবারিক জীবনে তিনি বিবাহিত ও দুই পুত্রের জনক। তাঁর স্ত্রী বুশরা ফারাহ ওয়াহিদ গৃহিনী এবং পুত্রদয় যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা ইউনির্ভাসিটি অব মেরিল্যান্ড (UMD, College Park) এবং ইউনির্ভাসিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া লস এঞ্জেলেস (UCLA) এ অধ্যয়নরত।  

খবরের বাকি অংশ

কম্পিউটারের বই

ইংরেজী গ্রামার বই

পৃষ্ঠাসমূহ

বইটি পড়তে বইটির উপরে ক্লিক করুন

লেকচার সিট

ফটোশপ বই

ইংরেজী গ্রামার বই

অ্যাডবি ইলাস্ট্রেটর