চমেক হাসপাতালে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস নির্মাণে জটিলতা রয়েছে বলে জানিয়েছেন স্বাস’্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
প্রতিমন্ত্রী গতকাল সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের শাহ আলম বীর উত্তম মিলনায়তনে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় একথা বলেন।
চমেক হাসপাতালে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস নির্মাণের যৌক্তিকতা তুলে ধরার লক্ষ্যে বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) চট্টগ্রাম শাখা এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।
কিন’ চমেক হাসপাতালে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস নির্মাণে জটিলতার কথা জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী এ নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত দিতে পারেননি। বরঞ্চ সংশয়ের কথা শুনালেন বিএম নেতাদের।
স্বাস’্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘চট্টগ্রাম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়গা সিলেকশন নিয়ে জটিলতা রয়েছে। যা আমি এখানে এসে বুঝলাম। আমি মনে করি, একটা প্রতিষ্ঠান হবে যেটা যেখানে হওয়া উচিত সেটা সেখানেই করা উচিত।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ইউনিভার্সিটির বিষয়ে যেখানে গবেষণা হবে, যেখানে শিক্ষা দেওয়া হবে, যেখানে ডিগ্রি দেওয়া হবে, যেখানে প্র্যাকটিসের বিষয় আছে, ট্রেনিংয়ের বিষয় আছে। এসব বিষয় মাথায় রাখতে হবে।’
চমেক হাসপাতালে প্রস্তাবিত মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়গার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এ জায়গাটা আমি ঘুরে দেখিছি। কিন’ এ জায়গাটা খোলা না। অনেকগুলো আবাসিক ভবন ও স’াপনা রয়েছে। এখানে অনেক লোক বসবাস করে। এ বিষয়টি নিরসনের ব্যাপার রয়েছে। কারণ নতুন ভবন করতে হলে পুরাতন ভবনগুলো আগে ভেঙ্গে ফেলতে হবে। যদি সরকার অনুমোদন দেয় এসব স’াপনা সরিয়ে ফেলার জন্য। একটা নতুন ভবন করতে গেলে অনেক সময়ের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে কিছু আইনও আছে। তো সে হিসাবে কিছুটা দেরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জায়গা সিলেকশনের উপযোগিতা নিয়ে সবার মতামতের প্রয়োজন রয়েছে। স’ানীয় নেতৃবৃন্দের সাথেও এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করার প্রয়োজন রয়েছে।’
চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন, স্বাস’্য অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. মো. এহতেশামুল হক চৌধুরী, বিএমএ চট্টগ্রাম শাখার সভাপতি ডা. মো. মুজিবুল হক খান, সাধারণ সম্পাদক ডা. মোহাম্মদ শরীফ, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. মো.ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী প্রমুখ।
প্রতিমন্ত্রী গতকাল সোমবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের শাহ আলম বীর উত্তম মিলনায়তনে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় একথা বলেন।
চমেক হাসপাতালে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস নির্মাণের যৌক্তিকতা তুলে ধরার লক্ষ্যে বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ) চট্টগ্রাম শাখা এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।
কিন’ চমেক হাসপাতালে মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস নির্মাণে জটিলতার কথা জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী এ নিয়ে চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত দিতে পারেননি। বরঞ্চ সংশয়ের কথা শুনালেন বিএম নেতাদের।
স্বাস’্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘চট্টগ্রাম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়গা সিলেকশন নিয়ে জটিলতা রয়েছে। যা আমি এখানে এসে বুঝলাম। আমি মনে করি, একটা প্রতিষ্ঠান হবে যেটা যেখানে হওয়া উচিত সেটা সেখানেই করা উচিত।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ইউনিভার্সিটির বিষয়ে যেখানে গবেষণা হবে, যেখানে শিক্ষা দেওয়া হবে, যেখানে ডিগ্রি দেওয়া হবে, যেখানে প্র্যাকটিসের বিষয় আছে, ট্রেনিংয়ের বিষয় আছে। এসব বিষয় মাথায় রাখতে হবে।’
চমেক হাসপাতালে প্রস্তাবিত মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়গার বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এ জায়গাটা আমি ঘুরে দেখিছি। কিন’ এ জায়গাটা খোলা না। অনেকগুলো আবাসিক ভবন ও স’াপনা রয়েছে। এখানে অনেক লোক বসবাস করে। এ বিষয়টি নিরসনের ব্যাপার রয়েছে। কারণ নতুন ভবন করতে হলে পুরাতন ভবনগুলো আগে ভেঙ্গে ফেলতে হবে। যদি সরকার অনুমোদন দেয় এসব স’াপনা সরিয়ে ফেলার জন্য। একটা নতুন ভবন করতে গেলে অনেক সময়ের প্রয়োজন। এক্ষেত্রে কিছু আইনও আছে। তো সে হিসাবে কিছুটা দেরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জায়গা সিলেকশনের উপযোগিতা নিয়ে সবার মতামতের প্রয়োজন রয়েছে। স’ানীয় নেতৃবৃন্দের সাথেও এ বিষয়ে আলাপ-আলোচনা করার প্রয়োজন রয়েছে।’
চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ডা. সেলিম মোহাম্মদ জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন, স্বাস’্য অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. মো. এহতেশামুল হক চৌধুরী, বিএমএ চট্টগ্রাম শাখার সভাপতি ডা. মো. মুজিবুল হক খান, সাধারণ সম্পাদক ডা. মোহাম্মদ শরীফ, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. মো.ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী প্রমুখ।
